দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ টিকাকরণের সংখ্যা ৫৯ লক্ষ ৮ হাজার ৪৪০। আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্যানুযায়ী, মোট টিকাকরণের সংখ্যা ১০৯ কোটি ৮ লক্ষ ১৬ হাজার ৩৫৬।
মোট টিকাকরণের পরিসংখ্যান নিম্নরূপ:
স্বাস্থ্য কর্মী | প্রথম ডোজ দ্বিতীয় ডোজ | ১,০৩,৭৯,৭১৬ ৯২,৭৮,১১৪ |
অগ্রভাগে থাকা করোনা-যোদ্ধা | প্রথম ডোজ দ্বিতীয় ডোজ | ১,৮৩,৭২,৯৭১ ১,৬০,৫৭,৩৯১ |
১৮-৪৪ বছর বয়সী | প্রথম ডোজ দ্বিতীয় ডোজ | ৪২,৫৮,৮৯,১০৬ ১৫,৪৪,২৭,৫৫৪ |
৪৫-৫৯ বছর বয়সী | প্রথম ডোজ দ্বিতীয় ডোজ | ১৭,৬৭,১৬,৩৪২ ১০,০১,৮৩,৭০১ |
৬০ বছরের বেশি বয়সী | প্রথম ডোজ দ্বিতীয় ডোজ | ১১,০৮,০৪,৮০৫ ৬,৮৭,০৬,৬৫৬ |
মোট | ১,০৯,০৮,১৬,৩৫৬ |
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৯৮২ জন। এর ফলে, মহামারী শুরুর সময় থেকে মোট আরোগ্যলাভের সংখ্যা ৩ কোটি ৩৭ লক্ষ ৭৫ হাজার ৮৬।
জাতীয় স্তরে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৮.২৫ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি, রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সমন্বয়মূলক প্রয়াসের ফলেই গত ১৩৫ দিন দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নীচে রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ১২৬ জন।
দেশে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বর্তমানে ১ লক্ষ ৪০ হাজার ৬৩৮ হয়েছে, যা গত ২৬৩ দিনে সর্বনিম্ন এবং মোট আক্রান্তের ০.৪১ শতাংশ।
দেশে একদিকে যেমন নমুনা পরীক্ষার পরিকাঠামো বেড়েছে, তেমনই দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ লক্ষ ৮৫ হাজার ৮৪৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর ফলে, সামগ্রিকভাবে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ৬১ কোটি ৭২ লক্ষ ২৩ হাজার ৯৩১।
দেশে একদিকে যখন নমুনা পরীক্ষার হার লাগাতার বেড়েছে, অন্যদিকে তখন সাপ্তাহিক-ভিত্তিতে আক্রান্তের হার দাঁড়িয়েছে ১.২৫ শতাংশ, যা গত ৪৬ দিন ২ শতাংশের নীচে। একইভাবে, দৈনিক আক্রান্তের হার দাঁড়িয়েছে ০.৯৩ শতাংশ। দৈনিক-ভিত্তিতে আক্রান্তের হার গত ৩৬ দিন ২ শতাংশের নীচে রয়েছে এবং গত ৭১ দিন ৩ শতাংশের নীচে।